বিশ্বের সেরা ১০ শেফ জন | top 10 world Famous chef

 

বিশ্বের সেরা ১০ শেফ জন


Top 10 world Famous chef

মাস্টারশেফ ইউএসএ-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, হেলস কিচেন ইত্যাদি বিশ্বব্যাপী সমাদৃত রান্নার অনুষ্ঠান দেখেন এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম আমাদের দেশে। সাদা অ্যাপ্রন, হাতে গ্লাভস আর মাথায় টক ব্লেঞ্চ পরিহিত দেশি শেফদের রন্ধনপ্রণালি দেখতে অভ্যস্ত আমরা। কিন্তু রান্না করে বিশ্বজুড়ে তারকা বনে যাওয়া গর্ডন রামসে, জেমি অলিভার কিংবা ওল্ফগ্যাং পাকদের কয়জন চিনি! রান্না দিয়েই তারা জয় করে নিয়েছেন ভোজনবিলাসী মানুষের মন। পৃথিবীজুড়ে বিখ্যাত শেফদের নিয়েই আজকের আয়োজন।

ম্যাক্রো পিয়েরে হোয়াইট

ম্যাক্রো পিয়েরে হোয়াইট

বিশ্বজুড়ে ভোজনবিলাসী মানুষরা ম্যাক্রো পিয়েরে হোয়াইটের নাম শোনেননি এমন একজনও পাওয়া যাবে না।
ম্যাক্রো পিয়েরে হোয়াইট একজন বিশ্বখ্যাত সেফ। রন্ধনশিল্পে তিনি নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। তিনি একই সঙ্গে একজন টিভি তারকা।
জাতিগতভাবে তিনি ইংরেজ হলেও খ্যাতি পেয়েছেন গোটা বিশ্বেই। তাকে বলা হয় প্রথম তারকা রন্ধনশিল্পী। ম্যাক্রো পিয়েরে হোয়াইট আধুনিক রন্ধনশিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ ব্যক্তিত্ব। অনেকে তাকে বলে থাকেন সমসাময়িক রন্ধনশিল্পের গডফাদার। মাত্র ৩৩ বছর বয়সেই তিনি তিনবার Michelin অর্জন করেন। তিনি বিভিন্ন রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠানের বিচারক হিসেবেও কাজ করে সুনাম অর্জন করেন। বিখ্যাত রান্নাবিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘দ্য মাস্টার শেফ অস্ট্রেলিয়া : প্রোফেশনালস’-এর বিচারক হিসেবেও কাজ করেছেন। তাকে যে ব্যাপারটি আর সবার থেকে আলাদা করেছে তা হলো কঠোর অধ্যবসায়ের সঙ্গে নিজের ইউনিক আইডিয়ার সংমিশ্রণ করে দারুণ দারুণ সব খাবার তৈরি করে ফিউশন করা। বিশ্বখ্যাত অন্যান্য সেফ গর্ডন রমসে, কার্টিস স্টোনরা সবাই ম্যাক্রো পিয়েরে হোয়াইটের আইডিয়ার ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে রান্নার মাধ্যমে প্রচুর অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন এ রন্ধন তারকা।

এন্থনি বোর্ডেন

এন্থনি বোর্ডেন

এখন আলোচনা করব এন্থনি বোর্ডেনকে নিয়ে। যিনি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সেরা একজন শেফ জিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ব্রাসেরি লেস হ্যালাস নিউ ইয়র্কের বিখ্যাত খাবার শপ। এন্থনি বোর্ডেন কাজ করেন সেখানে চিফ কুক হিসেবে। অথচ তার জীবনের উত্থানের ঘটনাটা বিস্ময়কর বটে। গরিব ঘরে জন্মগ্রহণ করা এন্থনি বোর্ডেন ২০ বছর আগে একটি হোটেলে ডিশ ওয়াসার হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। কঠোর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে ধীরে ধীরে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তা জীবনকে গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন বোধ হয়। এ কারণেই একজন লেখক হিসেবেও খুব সুখ্যাতি অর্জন করেছেন এ রন্ধন তারকা। ফিকশন নন-ফিকশন দুই ধরনের লেখাতেই সমানভাবে পারদর্শী তিনি। বিভিন্ন রান্নাবিষয়ক বই রচনা করার পাশাপাশি বেশ কিছু মৌলিক সাহিত্যও রচনা করেছেন। রন্ধনপ্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে তিনি একটি স্বতন্ত্র ধারা তৈরি করেছেন। নিজস্ব রন্ধনশৈলী দিয়েই জয় করে নিয়েছেন লাখ লাখ ভোজনবিলাসী মানুষের হৃদয়। কথিত আছে তিনি খাবার তৈরির প্রক্রিয়ার বিভিন্ন দিক নিয়ে রীতিমতো দিন-রাত আরাধনা করেন। তার লেখা একটি বিখ্যাত রান্নাবিষয়ক বই হচ্ছে ‘Kitchen confidential’।

সাঞ্জীব কাপুর

সাঞ্জীব কাপুর

ভারতীয় বিশ্বসেরা রন্ধনশিল্পী সঞ্জীব কাপুর। তার রান্নার খ্যাতি আজ উপমহাদেশ পেরিয়ে পুরো বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়েছে। রান্নার পাশাপাশি তিনি একজন সফল ব্যবসায়ীও বটে। এ ছাড়া তিনি একই সঙ্গে একজন রেস্টুরেন্ট স্পেশালিস্ট, টেলিভিশন হোস্ট এবং লেখক। তার লেখা বেশ কয়েকটি রান্নাবিষয়ক বই প্রকাশ পেয়েছে। যা পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাষায় অনূদিতও হয়েছে। তিনি খানা খাজানা শিরোনামে একটি জনপ্রিয় টেলিভিশন শো তৈরি করেন। এ অনুষ্ঠানটি পরবর্তীতে এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ব্যাপী চলমান শো-এর রেকর্ড করে। তিনি খাওয়াবিষয়ক একটি এইচডি টেলিভিশন চ্যানেল গড়ে তুলেছেন ২০১১ সালে। এ চ্যানেলটি শুধু খাওয়াবিষয়ক নানা অনুষ্ঠান নির্মাণ ও প্রচার করে থাকে। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স এ সেরা রন্ধনশিল্পীকে তাদের আন্তর্জাতিক রন্ধন প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করেছিল।
তিনি রান্নাবিষয়ক প্রতিযোগিতামূলক রিয়েলিটি শো ‘মাস্টার শেফ সিজন থ্রির বিচারক হিসেবেও কাজ করেছেন। রন্ধনশিল্পী সঞ্জীব কাপুরকে বলা হয় ভারতের প্রথম তারকা রন্ধনশিল্পী। মজার বিষয় তিনি গান গাইতে ও ড্রাম বাজাতেও সমানভাবে পারদর্শী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গানের যেমন সুর, তাল, লয় আছে, রান্নারও একই উপকরণ আছে। ’

চার্লি ট্রটার

চার্লি ট্রটার

রান্না করে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন চার্লি ট্রটার। তার নিবাস যুক্তরাষ্ট্রের সিকাগো শহরে। রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘দ্য মাস্টার শেফ’ -এর নাম শোনেননি এমন মানুষ খুঁজে পওয়া যাবে না বোধ করি। টিআরপিতে এ অনুষ্ঠানটি সবার ওপরে অবস্থান করছে। আর ‘দ্য মাস্টার শেফ’ অনুষ্ঠানটির শুরুটা হয়েছিল রন্ধনশিল্পী চার্লি ট্রটারের হাত ধরে। এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই গোটা বিশ্বের ড্রইং রুমে জায়গা করে নেন চার্লি ট্রটার। টেলিভিশন তারকা বনে যাওয়ার পাশাপাশি তিরি রেস্টুরেন্টের ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। কিছু বই লিখেও বেশ সুনাম অর্জন করেছেন ইতিমধ্যেই। কিন্তু তার পড়াশোনাটা কিন্তু একেবারেই ভিন্ন ছিল। পলিটিক্যাল সায়েন্সে পড়াশোনা শেষ করে রন্ধন পেশায় জড়িয়ে যান চার্লি ট্রটার। আসলে মানুষের মন থেকে যা করতে ভালো লাগে তাই করা উচিত- এ মর্মে বিশ্বাসী চার্লি ট্রট নিজেকে প্রমাণ করেছেন। ছোটবেলা থেকে খাবারের প্রতি ভালোবাসাটা তাকে রন্ধনশিল্পী হতে সাহায্য করেছে। ইতিমধ্যে চার্লি ট্রটার ১৬টিরও বেশি রান্নাবিষয়ক বই রচনা করেছেন। তার মধ্যে বেস্ট সেলার হয় তিনটি বই।

পল বোকাসে

পল বোকাসে

বিশ্বসেরা ১০ জন রন্ধনশিল্পীর তালিকায় রয়েছেন পল বোকাসে।
তার নিবাস ফ্রান্সে। তাকে বলা হয় ফ্রান্সের রন্ধনশিল্পের ফাদার। দেশজুড়ে তো বটেই বিশ্বজুড়েও তার খ্যাতি ছড়িয়ে রয়েছে। নিজেকে কুকিং আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বোকাসে ছিলেন তার সমসাময়িক রন্ধনপ্রণালির সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। নুভ্যালে রান্নার সবচেয়ে বড় কারিগরও বলা হয়ে থাকে পল বোকাসেকে। তিনি রান্নায় নিজস্ব পদ্ধতি প্রচলন করেছেন। যেটা সাধারণ রান্না থেকে একেবারেই আলাদা। তার রান্নায় ব্যবহৃত উপকরণে আছে ভিন্নতা। এ রন্ধনশিল্পী শুধু নিজেই বিখ্যাত হয়েছেন এমন নয়, কারণ তিনি নিজেও তার শিষ্যদের বিখ্যাত শেফ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তার প্রশিক্ষিত শেফরা এখন সারা বিশ্বে কাজ করছেন। রন্ধনশিল্পে এককথায় নিজেকে ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন পল বোকাসে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বয়স বেড়েছে কিন্তু তার জনপ্রিয়তায় বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি। তার প্রতিষ্ঠান থেকে আসা শেফরা গোটাবিশ্বেই সমামৃত। রন্ধনশিল্পের বেশ কিছু আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন পল বোকাসে। লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড এবং শেফ অব দ্য সেঞ্চুরি তাদের মধ্যে অন্যতম।

জেমি অলিভার

জেমি অলিভার

রন্ধনশিল্পে মহাতারকা জেমি অলিভার। এ তারকা উপস্থাপক টেলিভিশনে লোভনীয় খাবার রান্নার পদ্ধতি বর্ণনা করেন। টিভিতে মাত্র ১৫ মিনিটের ঝটপট রান্নার একটি শো-এর জন্য বহুদিন থেকেই জনপ্রিয় জেমি অলিভার। তবে রান্নার এ কাজটিতে তিনি যে আসলেই কতটা পটু সেটা জেমি আরও একবার প্রমাণ করেন তার নিজস্ব ভিডিও নিয়ে প্রকাশ করা ইউটিউব চ্যানেল ‘ফুড টিউব’-এর মাধ্যমে। এ উদ্বোধনে জেমি তার ইস্ট লন্ডনের অফিসে এক সময়কার রন্ধনগুরু এবং ইতালিয়ান শেফ জেনারো কন্টালডোর উপস্থিতিতে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে ১০টি মরিচ কুচি করে সবচেয়ে কম সময়ে সবচেয়ে বেশি মরিচ কুচি করার রেকর্ড গড়েন। উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে ৩০ সেকেন্ডে ছয়টি মরিচ কুচি করে জেমির গুরু জেনারোই এ রেকর্ডটি গড়েছিলেন। গুরুর সামনেই শিষ্যের এমন সাফল্যে গুরু ভীষণ রকম খুশি হয়েছিলেন। এদিকে ‘দ্য বিগ ফ্যাস্টিভ্যাল’ নামে রন্ধনশিল্পী জেমি অলিভার ২০১১ সাল থেকে এ ভিন্নধর্মী উৎসবের শুরু করেন। দ্য বিগ ফ্যাস্টিভ্যালের সব আয় চলে যায় জেমি অলিভারের ‘বেটার ফুড ফাউন্ডেশনে’। সুবিধাবঞ্চিত তরুণদের জন্য এ অর্থ তহবিল সংগ্রহ করা হয়।

ওল্ফগ্যাং পাক

ওল্ফগ্যাং পাক

ওল্ফগ্যাং পাকের নাম শোনেননি এমন কোনো চলচ্চিত্র কিংবা টিভি তারকা সম্ভবত পাওয়া যাবে না। তার ভক্ত হলিউড তারকাদের থেকে শুরু করে বিশ্বের প্রতিটি কোনায়। নিশ্চয়ই ভাবতে পারেন ওল্ফগ্যাং পাক তবে মহাতারকা। আসলেই তাই। বিশ্বখ্যাত অস্কারকে আরও বেশি প্রাণবন্ত করে তুলতে এর পেছনে কাজ করেন শেফ ওল্ফগ্যাং পাক। ২৩ বছর ধরে অস্কার আসরে অংশ নেওয়া অতিথিদের খাইয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন তারকাদের তারকা। প্রতি বছর বিশ্বের নামজাদা সব চলচ্চিত্র ব্যক্তি পেটপুরে ওল্ফগ্যাংয়ের রান্না করা খাবার খেয়ে থাকেন। অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন শেফ ওল্ফগ্যাং পাক ২৪ বছর বয়স থেকেই অস্কার আসরের পর আয়োজিত ভোজের জন্য খাবার তৈরি করে আসছেন। প্রতি বছর অস্কারে অংশ নেওয়া তারকা, অস্কারে মনোনয়ন পাওয়া চলচ্চিত্র ও নির্মাতাদের কথা ভেবে তৈরি করেন ওল্ফগ্যাং তার খাবারের মেন্যু। কখনো সেখানে থাকে অস্কারজয়ী নির্মাতা অ্যাং লির পছন্দের তাইওয়ানিজ খাবার। কখনো বা থাকে অ্যাডেল আর জন ট্রাভোলটার প্রিয় ‘ম্যাকারনি চিজ উইথ ট্রাফেল’।

গর্ডন রামসে

গর্ডন রামসে

টেলিভিশনের কল্যাণে গর্ডনের চেহারার সঙ্গে সবাই পরিচিত অনেক আগে থেকেই। আর তার তৈরি রান্না খেলে যে কেউ আজীবন তাকে মনে রাখবে এমন জনশ্রুতি প্রচলিত আছে। এ সময়ের সবচেয়ে আলোচিত রন্ধন তারকা গর্ডন জেমস রামসে। একটা সময় রামসেকে নিয়ে ঘনিষ্ঠজনদের আশা জেগেছিল যে তিনি পেশাদার ফুটবলার হতে চলেছেন। কিন্তু ‘কিচেন নাইটমেয়ার্স’ আর ‘মাস্টারশেফ’-এর কল্যাণে বিশ্বজুড়ে এমনিতেই ব্যাপক পরিচিতি পেয়ে গেছেন। গত বছর আমেরিকাতেই তাকে দেখা গেছে ২ হাজার ঘণ্টার বেশি সময়। এমনিতে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় শেফদের মাঝেও গুরুত্বপূর্ণ তিনি।
ব্রিটিশ এ কুকিং বস গর্ডন মনোমুগ্ধকর রন্ধনশৈলীর জন্য পেয়েছেন ফ্রান্সের সম্মানজনক ‘মিচেলিন স্টার’ খেতাব, পেয়েছেন সাত তারকা পাঁচকের সম্মানও। বিশ্বজুড়ে নানা রকম ঠোঁটকাটা মন্তব্যের জন্যও সারা বছর আলোচনায় থাকেন গর্ডন রামসে।

ইমেরিল লাগাসে

ইমেরিল লাগাসে

বিশ্বের অন্যতম সেরা রন্ধনশিল্পীদের তালিকায় ইমেরিল লাগাসে আছেন সপ্তম স্থানে। রন্ধনশিল্পের পাশাপাশি তিনি একজন সফল রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীও। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেটে রয়েছে তার জমজমাট রেস্টুরেন্ট ব্যবসা। এ ছাড়া তিনি একজন লেখক, একজন টিভি তারকা এবং পারসিউশনিস্ট ইত্যাদি। এক কথায় মাল্টি টাস্কার হিসেবে পরিচিত এ ইমেরিল লাগাসে। রন্ধনশিল্প জগতে তার রেস্টুরেন্টের খ্যাতি আকাশচুম্বী। ইমেরিল লাগাসে প্রতি বছর ১৫০ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার আয় করেন তার তৈরি খাবার থেকে। একজন শেফের জন্য এটা কী বিস্ময়কর তাই না! এ ছাড়া তার অন্যান্য ব্যবসা এবং বই থেকেও প্রচুর আয় আসে। এসব কিছুর পাশাপাশি তিনি রান্নাবিষয়ক স্কুলিংও করে থাকেন।

থমাস কিলার

থমাস কিলার

যুক্তরাষ্ট্রের রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী থমাস কিলার বিশ্বের সেরা রন্ধরশিল্পীদের তালিকায় ৬ নম্বরে অবস্থান করছেন। একই সঙ্গে তিনি রান্নাবিষয়ক নানা বই লিখেও সুখ্যাতি অর্জন করেছেন। রান্না নিয়ে তার আলাদা চিন্তা-ভাবনা তাকে সবার থেকে আলাদা করেছে। তিনি এ পর্যন্ত আসার আগে অনেক রেস্টুরেন্টে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন। তারপর তিনি নিজেই রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় নেমে পড়েন এবং বিখ্যাত হন। ১৯৯৭ সালে ‘বেস্ট ক্যালিফোর্নিয়ান শেফ’-এর খেতাব অর্জন করেন। রান্নায় তিনি নিজস্ব স্টাইল নিয়ে এসেছেন। রান্নার বই লিখে তিনি লেখক হিসেবেও আবির্ভূত হন। তার দেওয়া রেসিপির বই লাখ লাখ কপি বিক্রি হয় বিশ্বজুড়ে। অনেকে বলেন, খাবারের জগতে থমাস কিলান এক বিস্ময়কর নাম।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

dnt share any link

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম